দুমকী ও পবিপ্রবি ( পটুয়াখালী) প্রতিনিধি ;
গত ২৮ জুন ২৫ . তারিখে ১টি জাতীয় দৈনিক ও ১টি অনলাইনে “৫ আগস্টের পর জামাল হোসেনের কাছে ‘জিম্মি’ পবিপ্রবি প্রশাসন” শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদটি অসত্য, বানোয়াট, ভিওিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রনোদিত জানিয়েছেন পবিপ্রবি’র কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি বিভাগের প্রফেসর মো, জামাল হোসেন। প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেন, আমার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ বিষয়ে কোনো অস্পষ্টতা কিংবা বিরূপ তথ্য নেই।
প্রভাষক হতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতিতে আমার একাডেমিক যোগ্যতা ও গবেষণা প্রকাশনার শর্ত পূরনের আলোকে বাছাই বোর্ড আমাকে নির্বাচিত করে এবং রিজেন্ট বোর্ড আমাকে নির্বাচিত করে এবং রিজেন্ট বোর্ড পদায়ন অনুমোদন করে।
আমি জাতীয়তাবাদী আদর্শের পেশাগত সংগঠন সাদা দলের সভাপতি এবং ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন (ইউট্যাব) এর সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্বে থাকলেও ফ্যাসিস্ট আমলের কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তিকে মিথ্যা আত্মীয় পরিচয় উল্লেখ করে বলা হয়েছে , তাদের পরিচয়ে পদোন্নতি পেয়েছি।এ তথ্য সঠিক নয়। মূলতঃ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কমিটির সভাপতি বা পদসমূহ প্রশাসন যোগ্যতার ভিওিতে বন্টন করে থাকে। কোন দলীয় পরিচয় বা তদবিরে হয় না। সহকর্মীদের সাথে আমি কখনো রুঢ় আচরন করি নাই। অধ্যাপক মোহাম্মদ জামাল হোসেনের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে এ ধরনের অসত্য ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান করেছেন।