দুমকী( পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :
পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ সাইফুল আলম মৃধা পিতা. বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম হযরত আলী মৃধা, তিনি উপজেলার দুমকি গ্রামে ১ নং ওয়ার্ডে পহেলা সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
সাইফুল আলম মৃধা তারা ০৭ (সাত) ভাই বোন বংশানুক্রমে তারা সকলেই বিএনপি পরিবার বলে এলাকায় পরিচিত। সাইফুল আলম মৃধা ১৯৯২ সালে দুমকি উপজেলার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়ে ১৯৯৭ সালে ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে নেতৃত্ব দেন। পরবর্তীতে ২০০২ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত সততা,আন্তরিকতা,দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে বিএনপির গুরুত্বপূর্ন পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
বর্তমানে তিনি দুমকি উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলদের ভোটে উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৩ সালে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে তিনি দুমকি উপজেলার ৫নং শ্রীরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
বিগত ২৪ এর গণ অভূত্থানের পর অর্থ্যাৎ ৫ আগস্টের পর তিনি দুমকি উপজেলার বিভিন্ন বাজার, স্ট্যান্ডে ঘুরে ঘুরে সবাইকে বলে আসে যে যদি কেউ আপনাদের কাছে চাঁদা চায় বা আপনাদের ব্যবসায়ী কাজে বাধা প্রদান করে, কোন কিছু বিনষ্ট করে তাহলে তাদের বেঁধে রেখে আমাদের খবর দিবেন। আসলে একথা বলাটাই তার জীবনে কাল হয়ে দাড়িয়েছে।বর্তমানে তিনি দলীয় গ্রুপিংয়ের শিকার হন।
৫ আগস্টের পর কিছু নব্য বিএনপি যাদের স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটেছে আজ তারাই বিএনপির এই নেতা সাইফুল আলম মৃধার এর বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। এলাকাবাসীর মতে সাইফুল আলম মৃধা একজন সৎ, ত্যাগী ও নিবেদিত প্রাণ নেতা । তিনি সারাজীবন জনগণের পাশে থেকেছেন। তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো কোন ধরনের অভিযোগ উঠেনি বরং জনগণের অধিকার আদায়ে তিনি সবসময় সক্রিয় ছিলেন।
তিনি এলাকার উন্নয়ন, গণমানুষের অধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় আজীবন লড়াই করেছেন এজন্য তাকে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে বারবার কারাবরণ করতে হয়েছে। এ ব্যাপারে সাইফুল আলম মৃধা বলেন – “আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনা মোতাবেক সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছি। আমাদের উপজেলায় কোথাও যাতে চাঁদাবাজী না হয় এলাকার জনগণ কষ্ট পাবে এ ধরনের কাজ যাতে কেউ না করে এ ব্যাপারে সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছি”।
কিন্তু বর্তমানে কিছু লোক যারা তাদের মতো করে চলতে পারছে না এবং যা ইচ্ছা তাই করতে পারছেনা তারাই ইদানিং আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু সাধারন মানুষ বলছে যারা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে তাদের খুজে আইনের আওতায় আনা উচিত বলে জনগণ মনে করছেন।