মোহাম্মদ আলী ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
উক্ত কমিটিতে যিনি সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পেয়েছেন তাকবীর আহমেদ তিনি আসলে বিবাহিত ও তার একটা সন্তান রয়েছে তাছাড়াও উক্ত কমিটির প্রচার সম্পাদক মো: অনিক মিয়া বিগত দিনগুলোতে ছাত্রলীগের সাথে জরিত ছিলো বলে জানা গেছে।উক্ত কমিটির সম্পর্কে জানতে চাইলে অষ্টগ্রাম উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক তার ব্যক্তিগত ফেইসবুকে স্ট্যাটাস বলেন যারা গোপালবাগ মাঠ চিনলো না, ১৮ তারিখের নয়া পল্টন চিনলো না, ২৮ তারিখের পল্টন চিনলো না তারা কিভাবে ৫ তারিখের পর নেতা হয় বিষয়টা ভাবনার কিন্তু।
উক্ত কমিটির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব আল মাহমুদ মোস্তাক বলেন যারা ব্যক্তির স্বার্থে হাসিল করতে দলের দুর্দিনের কর্মীদের প্রতি অন্যায় অবিচার করছে তাদের জবাবদিহিতা সময় নিশ্চিত থাকুন। কেউ যদি চিন্তা করে পদবী সব এমন চিন্তা থেকে সরে আসুন। পদ তারি একজন হাইব্রিড নেতার চেয়ে পদহীন একজন ত্যাগী ও ও দুর্দিনের কর্মীর মূল্যায়ন আমাদের কাছে অনেক বেশি। উক্ত কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি তাৎক্ষণিক তার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেন আমি সামাউল হক এত সুন্দর একটা কমিটি উপহার দেওয়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।তবে উক্ত পদের জন্য আমি প্রস্তুত না তাই নিজ থেকে আমার নামটা সরিয়ে নিলাম।উক্ত কমিটির ব্যাপারে অষ্টগ্রাম উপজেলা বিএনপি থেকে শুরু করে সব মহলে চলছে জল্পনা কল্পনা। বিভিন্ন ফেসবুক স্ট্যাটাস দেখলে বোঝা যায় এই কমিটির বিপক্ষে অনেকই। উক্ত কলেজের অনেক ত্যাগী করা হয়েছে অনেকেই কোন পদ পদবী না পেয়ে আত্মহারা হয়েছেন। উক্ত কলেজের আতিউল আহমেদ বলেন যে আমার নামে মামলা হইছে ছাত্রলীগের হাতে মাইর খাইছি আমাকে কোন কমিটিতে রাখা হয় নাই। তিনি আরো বলেন ২০১৮ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত এখনো যোগ্য হয়ে উঠতে পারি নাই, তাই আমাদের কমিটিতে রাখা হয় নাই। উক্ত কমিটির পকেট কমিটি বলে সকল শিক্ষার্থীদের অভিমত।