
৫ আগস্ট: অন্তর্বর্তী স্বপ্নের অন্ত্যন্ত কষ্টকর এক বছর
জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান বছর ঘুরে আবার এলো ৫ আগস্ট। ইতিহাসের এক অগ্নিঝরা ক্ষণ—যেদিন পতন হয়েছিল এক দুঃশাসনের, তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছিল এক নব্য স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা। জনতার বুক চিড়ে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান বছর ঘুরে আবার এলো ৫ আগস্ট। ইতিহাসের এক অগ্নিঝরা ক্ষণ—যেদিন পতন হয়েছিল এক দুঃশাসনের, তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছিল এক নব্য স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা। জনতার বুক চিড়ে

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে একটি উল্লেখযোগ্য প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, আর তা হলো বিএনপি এবং অন্যান্য ইসলামিক ডানপন্থী দল, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে মাঠ পর্যায়ে এক ধরনের অঘোষিত প্রতিযোগিতা। এই

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) শহীদ জিয়া হলের প্রাঙ্গণে সুউচ্চ কৃষ্ণচূড়া গাছগুলো বছরে দুবার ফুল ফুটিয়ে ক্যাম্পাসের শোভা বাড়াচ্ছে। অন্য কৃষ্ণচূড়া গাছ যেখানে বছরে একবার ফোটে, সেখানে জিয়া হলের এই গাছগুলো

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: দৈনিক মাআরিভ–এর কালো পাতায় মুদ্রিত হলো অবসরপ্রাপ্ত ইসরায়েলি গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও মিশর বিষয়ক বিশ্লেষক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এলি ডেকেলের বিষাক্ত উচ্চারণ: “আল-আজহার মিশরের ভেতর থেকে ইসরায়েলবিরোধী ঘৃণার

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: মিশরের আকাশে স্বাধীনতার ডাক এখনো ভেসে ওঠে, কিন্তু সেই সুরের উপর সিসির লোহার হাতের ঠান্ডা শব্দ ঝরে পড়ে প্রতিদিন। আল-সিসি যেন এক অদৃশ্য কারাগারের স্থপতি—যিনি রাষ্ট্রকে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: ভালোবাসা শব্দটি যেন হৃদয়ের সবচেয়ে নরম সুতোয় বোনা এক অনুভব—যা চোখে ধরা যায় না, অথচ হৃদয় স্পর্শ করে অতল থেকে অতলে। কিছু ভালোবাসা থাকে—অলিখিত, অবর্ণিত, অথচ

কতকাল ধরে দমন-পীড়নের ভারে নিঃশেষিত ছাত্রসমাজ আজ রাস্তায়; কিন্তু আশ্চর্য এই যে—স্বৈরশক্তির লেজুড়বৃত্তির নামধারী ছাত্রসংগঠন পর্যন্ত সচিবালয়ের বুকে দুঃসাহসিক হামলা চালায়! কাহার প্ররোচনায়? কোন আদেশে? আর কার স্লোগানে? ছাত্রলীগ—যারা কাগজে-কলমে

ইমতিয়াজ উদ্দিন: সম্পর্কে থেকেও হঠাৎ অন্য কারও প্রতি ভালো লাগা অনুভব করা অনেকের জীবনে ঘটে। অফিসে, ভার্সিটিতে কিংবা সামাজিক কোনো প্ল্যাটফর্মে কারও ব্যবহার, কথা বলা বা মনোভাব আকৃষ্ট করতে পারে।

মাগরিবের আজানের পর পরই গ্রামের মাঠ ফাঁকা হয়ে যেত। খেলার ছেলেরা ঘরে ফিরত, গৃহস্থরা মাগরিবের নামাজে ব্যস্ত হতেন, আর একটা ঘর থেকে ভেসে আসত এক অপার্থিব ছন্দ“অ-অজগর আসছে তোড়ে, আ-আম

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: যখন দেশের আকাশে যুদ্ধের গন্ধ ভাসে, রাজপথে নামে মিছিল, রাস্তায় জ্বলে আগুন—তখন রাজনীতিকেরা ব্যস্ত থাকে কৌশল তৈরিতে, ব্যারিকেডের পেছনে দাঁড়িয়ে দেয় নির্দেশ, বুলেট ঠেকায় না। ধনিকরা

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: জুলাই—সময়পঞ্জির পাতায় এক সাধারণ মাস হলেও ২০২৪ সালের জুলাই আমাদের কাছে এক অবিস্মরণীয় ইতিহাসের নাম। আমরা তখন আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র—দেহে প্রবাসে, অথচ হৃদয়ে একান্তভাবে বাংলাদেশ। সহপাঠ,

লেখক: আসগর সালেহী, চট্টগ্রাম বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় নতুন করে আলোচনায় এসেছে পিআর বা প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন পদ্ধতি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের পক্ষ থেকে এই পদ্ধতির পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি তুলে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান, লেখক ও কলামিস্ট, শিক্ষার্থী, আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়, কন্ট্রিবিউটিং রিপোর্টার, মিশর একটি ছবি। ঝড়ের আকাশ পেছনে, সামনে এক তরুণী। তাঁর গায়ে ছেঁড়া কাপড়—তবে তা কেবল কাপড় নয়, সেটি

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: “পেয়েছিলে বলেই হারালে, আমি হারিয়েই তোমায় পেয়েছি—চিরতরে।” প্রেম কি কেবল প্রাপ্তির উল্লাসে পরিণতি খোঁজে? না কি, বরং, সে গড়ে ওঠে না-পাওয়ার এক অব্যক্ত আর্তিতে? প্রশ্নটি সহজ,

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: আকাশ আজ আগ্নেয়গিরির মতো বর্ণহীন, সময়ের হৃদপিণ্ডে বাজছে যুদ্ধের দামামা। একপাশে দাঁড়িয়ে পারস্যের গর্ব, অন্যপাশে জেরুজালেমের অস্তিত্ব-আতঙ্ক। ইতিহাস আবার শ্বাস নিচ্ছে ঘন বারুদের নিচে, আর মধ্যপ্রাচ্যের

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান বছর ঘুরে আবার এলো ৫ আগস্ট। ইতিহাসের এক অগ্নিঝরা ক্ষণ—যেদিন পতন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে একটি উল্লেখযোগ্য প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, আর তা হলো বিএনপি এবং অন্যান্য

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) শহীদ জিয়া হলের প্রাঙ্গণে সুউচ্চ কৃষ্ণচূড়া গাছগুলো বছরে দুবার ফুল ফুটিয়ে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: দৈনিক মাআরিভ–এর কালো পাতায় মুদ্রিত হলো অবসরপ্রাপ্ত ইসরায়েলি গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: মিশরের আকাশে স্বাধীনতার ডাক এখনো ভেসে ওঠে, কিন্তু সেই সুরের উপর

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: ভালোবাসা শব্দটি যেন হৃদয়ের সবচেয়ে নরম সুতোয় বোনা এক অনুভব—যা চোখে

কতকাল ধরে দমন-পীড়নের ভারে নিঃশেষিত ছাত্রসমাজ আজ রাস্তায়; কিন্তু আশ্চর্য এই যে—স্বৈরশক্তির লেজুড়বৃত্তির নামধারী ছাত্রসংগঠন

ইমতিয়াজ উদ্দিন: সম্পর্কে থেকেও হঠাৎ অন্য কারও প্রতি ভালো লাগা অনুভব করা অনেকের জীবনে ঘটে।

মাগরিবের আজানের পর পরই গ্রামের মাঠ ফাঁকা হয়ে যেত। খেলার ছেলেরা ঘরে ফিরত, গৃহস্থরা মাগরিবের

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: যখন দেশের আকাশে যুদ্ধের গন্ধ ভাসে, রাজপথে নামে মিছিল, রাস্তায় জ্বলে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: জুলাই—সময়পঞ্জির পাতায় এক সাধারণ মাস হলেও ২০২৪ সালের জুলাই আমাদের কাছে

লেখক: আসগর সালেহী, চট্টগ্রাম বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় নতুন করে আলোচনায় এসেছে পিআর বা প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান, লেখক ও কলামিস্ট, শিক্ষার্থী, আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়, কন্ট্রিবিউটিং রিপোর্টার, মিশর একটি ছবি।

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: “পেয়েছিলে বলেই হারালে, আমি হারিয়েই তোমায় পেয়েছি—চিরতরে।” প্রেম কি কেবল প্রাপ্তির

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: আকাশ আজ আগ্নেয়গিরির মতো বর্ণহীন, সময়ের হৃদপিণ্ডে বাজছে যুদ্ধের দামামা। একপাশে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান বছর ঘুরে আবার এলো ৫ আগস্ট। ইতিহাসের এক অগ্নিঝরা ক্ষণ—যেদিন পতন হয়েছিল এক দুঃশাসনের, তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছিল এক নব্য স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা। জনতার বুক চিড়ে

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে একটি উল্লেখযোগ্য প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, আর তা হলো বিএনপি এবং অন্যান্য ইসলামিক ডানপন্থী দল, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে মাঠ পর্যায়ে এক ধরনের অঘোষিত প্রতিযোগিতা। এই

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) শহীদ জিয়া হলের প্রাঙ্গণে সুউচ্চ কৃষ্ণচূড়া গাছগুলো বছরে দুবার ফুল ফুটিয়ে ক্যাম্পাসের শোভা বাড়াচ্ছে। অন্য কৃষ্ণচূড়া গাছ যেখানে বছরে একবার ফোটে, সেখানে জিয়া হলের এই গাছগুলো

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: দৈনিক মাআরিভ–এর কালো পাতায় মুদ্রিত হলো অবসরপ্রাপ্ত ইসরায়েলি গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও মিশর বিষয়ক বিশ্লেষক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এলি ডেকেলের বিষাক্ত উচ্চারণ: “আল-আজহার মিশরের ভেতর থেকে ইসরায়েলবিরোধী ঘৃণার

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: মিশরের আকাশে স্বাধীনতার ডাক এখনো ভেসে ওঠে, কিন্তু সেই সুরের উপর সিসির লোহার হাতের ঠান্ডা শব্দ ঝরে পড়ে প্রতিদিন। আল-সিসি যেন এক অদৃশ্য কারাগারের স্থপতি—যিনি রাষ্ট্রকে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: ভালোবাসা শব্দটি যেন হৃদয়ের সবচেয়ে নরম সুতোয় বোনা এক অনুভব—যা চোখে ধরা যায় না, অথচ হৃদয় স্পর্শ করে অতল থেকে অতলে। কিছু ভালোবাসা থাকে—অলিখিত, অবর্ণিত, অথচ

কতকাল ধরে দমন-পীড়নের ভারে নিঃশেষিত ছাত্রসমাজ আজ রাস্তায়; কিন্তু আশ্চর্য এই যে—স্বৈরশক্তির লেজুড়বৃত্তির নামধারী ছাত্রসংগঠন পর্যন্ত সচিবালয়ের বুকে দুঃসাহসিক হামলা চালায়! কাহার প্ররোচনায়? কোন আদেশে? আর কার স্লোগানে? ছাত্রলীগ—যারা কাগজে-কলমে

ইমতিয়াজ উদ্দিন: সম্পর্কে থেকেও হঠাৎ অন্য কারও প্রতি ভালো লাগা অনুভব করা অনেকের জীবনে ঘটে। অফিসে, ভার্সিটিতে কিংবা সামাজিক কোনো প্ল্যাটফর্মে কারও ব্যবহার, কথা বলা বা মনোভাব আকৃষ্ট করতে পারে।

মাগরিবের আজানের পর পরই গ্রামের মাঠ ফাঁকা হয়ে যেত। খেলার ছেলেরা ঘরে ফিরত, গৃহস্থরা মাগরিবের নামাজে ব্যস্ত হতেন, আর একটা ঘর থেকে ভেসে আসত এক অপার্থিব ছন্দ“অ-অজগর আসছে তোড়ে, আ-আম

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: যখন দেশের আকাশে যুদ্ধের গন্ধ ভাসে, রাজপথে নামে মিছিল, রাস্তায় জ্বলে আগুন—তখন রাজনীতিকেরা ব্যস্ত থাকে কৌশল তৈরিতে, ব্যারিকেডের পেছনে দাঁড়িয়ে দেয় নির্দেশ, বুলেট ঠেকায় না। ধনিকরা

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: জুলাই—সময়পঞ্জির পাতায় এক সাধারণ মাস হলেও ২০২৪ সালের জুলাই আমাদের কাছে এক অবিস্মরণীয় ইতিহাসের নাম। আমরা তখন আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র—দেহে প্রবাসে, অথচ হৃদয়ে একান্তভাবে বাংলাদেশ। সহপাঠ,

লেখক: আসগর সালেহী, চট্টগ্রাম বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় নতুন করে আলোচনায় এসেছে পিআর বা প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন পদ্ধতি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের পক্ষ থেকে এই পদ্ধতির পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি তুলে

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান, লেখক ও কলামিস্ট, শিক্ষার্থী, আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়, কন্ট্রিবিউটিং রিপোর্টার, মিশর একটি ছবি। ঝড়ের আকাশ পেছনে, সামনে এক তরুণী। তাঁর গায়ে ছেঁড়া কাপড়—তবে তা কেবল কাপড় নয়, সেটি

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: “পেয়েছিলে বলেই হারালে, আমি হারিয়েই তোমায় পেয়েছি—চিরতরে।” প্রেম কি কেবল প্রাপ্তির উল্লাসে পরিণতি খোঁজে? না কি, বরং, সে গড়ে ওঠে না-পাওয়ার এক অব্যক্ত আর্তিতে? প্রশ্নটি সহজ,

জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান: আকাশ আজ আগ্নেয়গিরির মতো বর্ণহীন, সময়ের হৃদপিণ্ডে বাজছে যুদ্ধের দামামা। একপাশে দাঁড়িয়ে পারস্যের গর্ব, অন্যপাশে জেরুজালেমের অস্তিত্ব-আতঙ্ক। ইতিহাস আবার শ্বাস নিচ্ছে ঘন বারুদের নিচে, আর মধ্যপ্রাচ্যের